একাডেমিক প্রসপেক্টাস
মাদরাসাতুন নূর আল আরাবিয়া বাংলাদেশ
সংক্ষিপ্ত পরিচিতি ও ভর্তিসংক্রান্ত তথ্য
প্রতিষ্ঠা
১লা রামাদান ১৪৪৫ হিজরি মোতাবেক ১২ মার্চ ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ তারিখে নুরানি, নাযেরা, হিফজ ও কিতাব বিভাগের ১ম ও ২য় বর্ষ নিয়ে ঢাকার আফতাবনগরে মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠা করেন হাফেজ মাওলানা মুফতী আ. স. ম. আল আমিন হাফিযাহুল্লাহ।
প্রতিষ্ঠার প্রেক্ষাপট
বর্তমান সময়ে বস্তুবাদী চিন্তা-চেতনা ও ইবলিসি ধ্যান-ধারণা আশরাফুল মাখলুকাত মানবজাতিকে তাদের মনুষ্যত্ব হরণ করে পশুর কাতারে নিক্ষেপ করতে সর্বদা সচেষ্ট রয়েছে। বর্তমানে কুরআন-সুন্নাহ বিবর্জিত, নীতিভ্রষ্ট কর্মকাÐ সভ্যতা বলে বিবেচিত হওয়ায় আমাদের সমাজ অজ্ঞতা, বর্বরতা, বেহায়াপনা, দুর্নীতি ও নৈতিক অবক্ষয়ের শেষ সীমায় পৌঁছেছে। কলুষিত এ সমাজকে রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর আদর্শে ঢেলে সাজানোর জন্য আমাদের সন্তানদের দ্বীনি শিক্ষায় সুশিক্ষিত হওয়া যেমন প্রয়োজন, তেমনি প্রয়োজন পৃথিবীর প্রতিটি মানুষের কাছে কুরআন হাদীসের পয়গাম পৌঁছিয়ে দেওয়া। এ জন্য দ্বীনি শিক্ষার পাশাপাশি যুগের চাহিদা পূরণে সাধারণ শিক্ষা অর্জনও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ প্রয়োজন পূরণের লক্ষ্যেই মাদরাসাতুন নূর আল আরাবিয়া বাংলাদেশ-এর অভিযাত্রা।
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
আল্লাহ তা‘য়ালা ও রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আনুগত্য করে ব্যক্তি ও সামাজিক জীবনে তার অনুশীলনের পরিবেশ তৈরির জন্য যুগোপযোগী যোগ্য দাঈ তৈরি করা।
মাদরাসার প্রাতিষ্ঠানিক পরিধি
শিক্ষার্থীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গঠনে উন্নত পাঠদান ও সঠিক তারবিয়াতের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ লক্ষ্যে ঢাকার আফতাবনগরে কোলাহলমুক্ত স্থানে একটি ভাড়া বাসায় মাদরাসাতুন নূর আল আরাবিয়া বাংলাদেশ-এর যাত্রা শুরু হয়েছে। মাদরাসার নিজস্ব স্থায়ী ক্যাম্পাসের জন্য উপযুক্ত জায়গার ফিকির চলমান রয়েছে।
শিক্ষা কারিকুলাম
- মাদরাসাতুন নূর আল আরাবিয়া বাংলাদেশ নিঃস্বার্থ দ্বীনি খেদমতে নিয়োজিত কওমী মাদরাসাগুলোর অন্তর্ভুক্ত একটি মাদরাসা।
- প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ কওমী মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড ‘বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ’ ও ‘আল হাইআতুল উলইয়াহ লিল জামিয়াতিল কাওমিয়া বাংলাদেশ’ এবং মাদানী নেসাব পরীক্ষাবোর্ড ‘হাইআতুল ইমতিহানিল মারকাযি লিল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ’-এর সাথে ইলহাকভুক্ত।
- ‘বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ’, ‘আল হাইআতুল উলইয়াহ লিল জামিয়াতিল কাওমিয়া বাংলাদেশ’ ও ‘বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড’-এর প্রণীত সিলেবাসের সমন্বয়ে পাঠদান।
মাদরাসার বৈশিষ্ট্য
- আসাতিযায়ে কেরামের সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও সুনির্দিষ্ট মেহনতের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের গড়ে তোলার চেষ্টা করা।
- দ্বীনি শিক্ষায় সুশিক্ষিত যোগ্য আলেমেদ্বীনের পাশাপাশি সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিত, যোগ্যতাসম্পন্ন, দ্বীনদার আসাতিযায়ে কেরাম দ্বারা পাঠদান।
- শিক্ষার্থীদের সার্বিক ও সার্বক্ষণিক তদারকির জন্য বিভাগভিত্তিক নেগরান উস্তাযের ব্যবস্থা।
- সিসিটিভির মাধ্যমে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
- শিক্ষার্থীদের পড়ালেখা ও নৈতিকমান উন্নতি-অবনতির রিপোর্ট সংরক্ষণ।
- দৈনিক আমলি মশক ও সাপ্তাহিক তরবিয়তী মজলিসের ব্যবস্থা।
- শিক্ষার্থীদের প্রতিভা বিকাশের জন্য বাংলা ও আরবি দেয়ালিকা প্রকাশ এবং সাপ্তাহিক বাংলা ও আরবি বক্তব্য প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা।
- বাংলাদেশ কওমী মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড ‘বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ’ ও ‘আল হাইআতুল উলইয়াহ লিল জামিয়াতিল কাওমিয়া বাংলাদেশ’ এবং মাদানী নেসাব পরীক্ষাবোর্ড ‘হাইআতুল ইমতিহানিল মারকাযি লিল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ’-এর অধীনে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ব্যবস্থা।
- শিক্ষার্থীদের যথাযথ তালীম তারবিয়াত প্রদানে অভিভাবক সম্মেলনের আয়োজন করা।
- বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক সহযোগিতা প্রদান।
শিক্ষার ক্ষেত্র : শ্রেণিবিন্যাস
রওযাতুল আতফাল
- ৫ বছর বয়সি শিক্ষার্থীদের জন্য মকতব বিভাগের শিশু শ্রেণি। এ শ্রেণিতে শিশুদেরকে প্রতিষ্ঠানের পরিবেশের সাথে পরিচিত করে তোলা হয় এবং বয়স ও যোগ্যতা অনুযায়ী আরবি ও জেনারেল বিষয়ের প্রাথমিক জ্ঞান প্রদান করা হয়।
মকতব বিভাগ
- এ বিভাগে সর্বোচ্চ ৬ থেকে ৮ বছর বয়সি শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা হয়।
- ২ বছরে নুরানি পদ্ধতিতে কমপক্ষে ৫ পারা নাযেরার পাশাপাশি অর্থসহ ৪০টি হাদীস, ৬০টি মাসনূন দুয়া ও প্রয়োজনীয় দ্বীনি মাসায়েল মুখস্ত করানো হয়।
- ২য় শ্রেণি পর্যন্ত বাংলা, গণিত ও ইংরেজি (সুন্দর হস্তাক্ষর প্রশিক্ষণসহ) শিক্ষা দেওয়া হয়।
নাযেরা বিভাগ
- এ বিভাগে সর্বোচ্চ ৭ থেকে ৮ বছর বয়সি শিক্ষার্থীদের ভর্তি করানো হয়।
- সর্বোচ্চ ১ বছরে সম্পূর্ণ কুরআন শরীফ নাযেরার পাশাপাশি কমপক্ষে ২ পারা কুরআন হিফজ করানো হয়।
- হাদীস, মাসনূন দুয়া ও প্রয়োজনীয় দ্বীনি মাসায়েল মুখস্ত করানো হয়।
- ৩য় শ্রেণি পর্যন্ত বাংলা, গণিত ও ইংরেজি (সুন্দর হস্তাক্ষর প্রশিক্ষণসহ) শিক্ষা দেওয়া
- নাযেরা সম্পন্নকারী শিক্ষার্থীদের সরাসরি হিফজ বিভাগে না দিয়ে প্রথমে হিফজের জন্য প্রস্তুত করা হয়। যারা হিফজ করতে সক্ষম বলে প্রমাণিত হয়, তাদেরকে হিফজ বিভাগে নেওয়া হয়। অন্যথায় কিতাব বিভাগে স্থানান্তর করা হয়।
হিফজ বিভাগ
- এ বিভাগে সর্বোচ্চ ৮ থেকে ১০ বছর বয়সি শিক্ষার্থীদের ভর্তি করানো হয়।
- সর্বোচ্চ ৪ বছরে সম্পূর্ণ কুরআন শরীফ হিফজের পাশাপাশি হাদীস, মাসনূন দুয়া ও প্রয়োজনীয় দ্বীনি মাসায়েল মুখস্ত করানো হয়।
- বিশ্বজয়ী হাফেজদের মাধ্যমে মাশক-এর সুব্যবস্থা।
- কুরআনের বিভিন্ন শব্দার্থ নিয়মিত মুখস্ত করানো হয়।
- ৪র্থ শ্রেণি পর্যন্ত বাংলা, গণিত ও ইংরেজি (সুন্দর হস্তাক্ষর প্রশিক্ষণসহ) শিক্ষা দেওয়া হয়।
কিতাব বিভাগ
- এ বিভাগে হিফজ বা নাযেরা সম্পন্নকারী সর্বনি¤œ ১২ থেকে ১৪ বছর বয়সি শিক্ষার্থীদের ভর্তি করানো হয়।
- সর্বোচ্চ ৭ বছরে আরবি, উর্দু, বাংলা ও ইংরেজি ভাষা শিক্ষা, কুরআনে কারীম, তাফসীর, উসূলে তাফসীর, হাদীস শরীফ, উসূলে হাদীস, ফিকহ্, উসূলে ফিকহ্, আকাইদ, তাসাউফ ও প্রয়োজনীয় সাধারণ শিক্ষা প্রদান করা হয়।
- বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষাবোর্ডের সিলেবাস অনুযায়ী ৭ম শ্রেণি পর্যন্ত নিয়মতান্ত্রিক ক্লাসে পড়ানো হয় এবং পরবর্তীতে জেনারেলে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য সুযোগ ও সহায়তা প্রদান করা হয়।
বর্তমানে চালুকৃত বিভাগসমূহ
নুরানি বিভাগ, নাযেরা বিভাগ, হিফয বিভাগ ও কিতাব বিভাগ (১ম বর্ষ থেকে ৫ম বর্ষ পর্যন্ত)।
শিক্ষার্থী ইউনিফর্ম
শিক্ষার্থীদের জন্য মাদরাসার লোগো সংবলিত সাদা জুব্বা/পাঞ্জাবি, সাদা পাজামা, সাদা টুপি।
আয়ের উৎস
আল্লাহ তা‘য়ালা কুরআনে কারীমে ইরশাদ করেন :
“তোমরা হালাল খাও এবং নেক আমল করো।” (সুরা মুমিনূন : ৫১)
হারাম উপার্জনের সংমিশ্রণ দ্বীনি শিক্ষার আলোকে নিঃশেষ করে দেয়। তাই মাদরাসাতুন নূর আল আরাবিয়া বাংলাদেশ-এর প্রধান আয়ের উৎস হলো ধর্মপ্রাণ মুসলিম জনসাধারণের হালাল উপার্জন থেকে দানকৃত সাদাকাহ। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের থেকে আদায়কৃত মাসিক খোরাকি ও টিউশন ফি মাদরাসার আয়ের একটি উৎস।
খরচের খাতসমূহ
- শিক্ষা খাত
দ্বীনি শিক্ষার প্রাথমিক স্তর থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ স্তরের পাঠদানের সাথে সাথে সাধারণ শিক্ষার প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত শিক্ষাব্যবস্থা রাখা হয়েছে। প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে হাতে-কলমে তৈরি করার জন্য নিয়মিত হস্তাক্ষর প্রশিক্ষণ, সাপ্তাহিক, মাসিক, সাময়িক পরীক্ষা গ্রহণ, পরীক্ষার উত্তরপত্র নিরীক্ষণ এবং শিক্ষার্থীদের উৎসাহের জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন প্রকার পুরস্কারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এ ছাড়া অভিভাবকদের সামনে শিক্ষার্থীর প্রকৃত অবস্থা তুলে ধরার জন্য এবং প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার মান যাচাই করার জন্য প্রত্যেক শিক্ষার্থীর মাসিক রিপোর্ট তৈরির ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে। এ সমস্ত দায়িত্ব আঞ্জাম দেওয়ার জন্য মাদরাসায় একঝাঁক দায়িত্ববান উস্তায রয়েছেন। তাদের জন্য মাসিক সম্মানজনক ওযীফার ব্যবস্থা করা হয়।
- আবাসন খাত
উন্নত পাঠদানের পাশাপাশি মানসম্মত পরিবেশ, উপযুক্ত আবাসন এবং সঠিক পরিচর্যা একজন শিক্ষার্থীর মেধা ও মানসিকতাকে সুদৃঢ় করে তোলে। তাই শিক্ষার্থীদের পরিপাটি জীবনগঠনের প্রশিক্ষণ দিতে ও তাদের সার্বিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে উস্তাযগণকে আবাসিকে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে যথাযথ গুরুত্ব প্রদান করা হয়। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের সার্বিক সুবিধার প্রতি লক্ষ রেখে সার্বক্ষণিক বিদ্যুতের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
- খাদ্য খাত
নিরবচ্ছিন্ন লেখা-পড়ার জন্য শারীরিক সুস্থতা অত্যন্ত জরুরি। এ জন্য মাদরাসাতুন নূর আল আরাবিয়া বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই শিক্ষার্থীদের জন্য উন্নত খাবারের প্রতি খুবই গুরুত্ব দিয়ে আসছে। ভবিষ্যতেও এ মান ধরে রাখা এবং আরও উন্নত করার চেষ্টা অব্যাহত থাকবে, ইনশাআল্লাহ।
মাদরাসার ফান্ডসমূহ
- জেনারেল ফান্ড
এ ফান্ডে সাধারণ দান, সদস্য চাঁদা, শিক্ষার্থীদের থেকে আদায়কৃত মাসিক টিউশন ফি ইত্যাদি জমা করা হয়।
- যাকাত ফান্ড
এ ফান্ডে যাকাত, সাদাকাহসহ সাদাকায়ে ওয়াজিবাহসমূহ জমা করা হয় এবং উপযুক্ত শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে তা ব্যয় করা হয়।
হিসাব সংরক্ষণ
দক্ষ হিসাবরক্ষক দ্বারা মাদরাসার যাবতীয় আয়-ব্যয়ের হিসাব সংরক্ষণ করা হয়। সকল আয় রশিদের মাধ্যমে গ্রহণ এবং সকল ব্যয় ভাউচারের মাধ্যমে সংরক্ষণ করা হয়। বছর শেষে বার্ষিক আয়-ব্যয়ের পূর্ণ হিসাব রেজিস্টারকৃত অডিটের মাধ্যমে অডিট করানো হয়।
আবাসিক শিক্ষার্থীদের দৈনন্দিন খাদ্য তালিকা
বার সকালের নাস্তা দুপুরের খাবার রাতের খাবার
শনিবার ভাজি+ডাল মাছ+ডাল ভাজি+ডাল
রবিবার আলু ভর্তা+ডাল মুরগি+ডাল মুড়িঘণ্ট/ডাল+মুরগি
সোমবার ডিম খিচুড়ি/মুরগি খিচুড়ি ডিম+ডাল আলু ভর্তা+ডাল
মঙ্গলবার ভাজি+ডাল মাছ+ডাল শাক+ডাল
বুধবার আলু ভর্তা+ডাল মুরগি+ডাল ভাজি+ডাল
বৃহস্পতিবার ভাজি+ডাল ডিম+ডাল ডাল+পেঁপে/ডাল+লাউ
শুক্রবার আলু ভর্তা+ডাল বিরিয়ানি/মুরগি খিচুড়ি ভাজি+ডাল
বি. দ্র. মৌসুম ও রুচির পরিবর্তনে উল্লিখিত তালিকায় কিছু পরিবর্তন হতে পারে।
মাসিক ফি পরিশোধ সংক্রান্ত নিয়মাবলি
- শিক্ষার্থীর মাসিক নির্ধারিত ফি ৬০০০/- (ছয় হাজার টাকা)।
- মাসিক ফি পরিশোধের সময়সীমা প্রত্যেক ইংরেজি মাসের ১ থেকে ৫ তারিখ।
- ৫ তারিখের মধ্যে ফি পরিশোধ করতে অপারগ হলে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অব্যশ্যই তা অবহিত করতে হবে।
- কোনো ধরনের যোগাযোগ ছাড়া ১০ তারিখের মধ্যে মাসিক ফি পরিশোধ না করলে মাদরাসার বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
- প্রাতিষ্ঠানিক ছুটিসহ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারণে গৃহীত ছুটির দিনগুলোর ফি প্রদান করাও আবশ্যক।
ভর্তিসংক্রান্ত তথ্য
- নুরানি, নাযেরা ও হিফজ বিভাগে ‘রমাদান থেকে রমাদান’ ও ‘জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর’ উভয় শিক্ষাবর্ষে আসন শূন্য সাপেক্ষে ভর্তি নেওয়া হয়।
- কিতাব বিভাগে ‘রমাদান থেকে রমাদান’ শিক্ষাবর্ষ হিসেবে ৭ শাওয়াল থেকে নতুন শিক্ষার্থীদের ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়।
- কাদীম (পুরাতন) শিক্ষার্থীদের ভর্তি কার্যক্রম ৭ শাওয়ালের আগেই শেষ করতে হয়।
ভর্তিকালীন খরচ
বিবরণ আবাসিক অনাবাসিক ডে-কেয়ার
ভর্তি ফরম ২০০ ২০০ ২০০
ভর্তি ফি ৬০০০ ৬০০০ ৬০০০
বার্ষিক আবাসন ফি ১০০০
মোট ৭২০০
৬২০০
৬২০০
মাসিক ফি
বিবরণ আবাসিক অনাবাসিক ডে-কেয়ার
মাসিক বেতন ২৫০০ ২৫০০ ২৫০০
খাবার ৩৫০০ ২০০০
মোট ৬০০০ ২৫০০ ৪৫০০
যোগাযোগ
মাদরাসাতুন নূর আল আরাবিয়া বাংলাদেশ
বাড়ি-২৬, রোড-১, ব্লক-এইচ, সেক্টর-১, আফতাবনগর, ঢাকা-১২১২
মোবাইল : ০১৮৬৫৬৮৩১৩৫, ০১৩৩১৫৭৮১২৪, ০১৯৯৯৬৫৮৪০৪
ইমেইল : [email protected]